অনেকে বলে আমাকে গাও না একটা তেল-চোরার গান, তেলচূড়া যে বিষম চোরা সে যে অনেক ক্ষমতাবান.. দেখরে ভাই বিচার করে, তেল-চোরা রয়েছে ঘরে, সুকৌশলে চুরি করে, চোরে জানে চুরির সন্ধান.. ভুতত্ববিজ্ঞানী যারা, চিন্তা ভাবনা করেন তারা, মনে প্রাণে চেষ্টা করা, এই যে তাদের কর্মবিধান.. বহু খোঁজাখুঁজির পরে, তেল মিলেছে হরিপুরে, আনন্দ সবার অন্তরে, যারা বাংলার মায়ের সন্তান.. হরিপুরে হরিলুঠ কেন, দেশবাসী কি খবর জানো, তেল-চোরা তেল নিলো শোন, এদেশকে করতে চায় শ্মশান.. এই ভাবে তেল দেয়া যায় না, দেশবাসী তা মানতে চায় না, করেন সবাই বিবেচনা, এই তেল মায়ের দুধের সমান.. দেশের সম্পদ দেশবাসীর হয়, ব্যাক্তিগত মালিক কেউ নয়, রয়েছে তেল-চোরারই ভয়, দেশবাসী হও সাবধান.. দেশের সম্পদ রক্ষা করো, মনের দুর্বলতা ছাড়ো, দেশের কর্ম নিজে করো, চোরে চায় না দেশের কল্যান.. বাউল আব্দুল করিমে গায়, পড়েছি বিষম ধাঁধায়, সাধুজনায় অসুবিধায়, বেড়ে গেছে তেল-চোরার মান..
গানের সোর্স এর জন্য যান “শাহ আবদুল করিম-এর গান” ফেসবুক পেইজের এই পোস্টে।
Leave a comment